ই-পেপার বাংলা কনভার্টার রবিবার ● ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ২৭ মাঘ ১৪৩১
ই-পেপার রবিবার ● ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
Select Year: 
ব্রেকিং নিউজ:




সালমান-মানিকসহ রিমান্ডে ৯; নতুন মামলায় গ্রেফতার ৭
আদালত প্রতিবেদক
প্রকাশ: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৫:০৫ পিএম  (ভিজিটর : ৫৪)

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক হত্যা ও হত্যাচেষ্টার দুই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকসহ নয়জনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার নিম্ন আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। 

রিমান্ডে যাওয়া অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম, ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৩৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর রঞ্জন বিশ্বাস ও শ্রমিকলীগ নেতা গোলাম সারওয়ার পিন্টু।


অটোরিক্সা চালক হত্যা: সালমান-মানিকসহ রিমান্ডে ৭
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন এলাকায় অটোরিক্সা চালক হাফিজুল শিকদার হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকসহ সাতজনকে দুইদিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। 

বাকিরা হলেন, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক,  সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও শ্রমিকলীগ নেতা গোলাম সারওয়ার পিন্টু। 

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইসতিয়াক শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। এর আগে সকাল সোয়া নয়টায় আসামিদের কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও  সিআইডির ঢাকা মেট্রো উত্তরের পরিদর্শক রিদুয়ানুল হক পাঁচদিনের রিমান্ড আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। শুনানি শেষে বিচারক প্রত্যেকের দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। 

মামলার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ২০ জুলাই রাজধানীর বাড্ডার প্রগতি সরণী এলাকায় যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলেন অটোরিক্সা চালক হাফিজুল শিকদার (২৯)। এসময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দমনের জন্য আসামিদের ছোঁড়া গুলি হাফিজুলের বাম পাজরে লেগে বের হয়ে যায়। এঘটনায় গত ২১ আগস্ট মামলার বাড্ডা থানায় মামলা দায়ের করা হয়।

এদিন আদালতে তোলার সময় সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, "চুপ থাকার সময় শেষ, রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ।" এরপর পুলিশ সদস্য ধীরে ধীরে তাকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যান। 

এদিকে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ায় সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক কারাগারে মারা গেছেন। এই কথা কারাগারে বসে মানিক নিজেই শুনেছেন। গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে তিনি এই কথা বলেন। শুনানি শেষে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে তাকে আদালত থেকে বের করা হয়। তখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি নিজের মারা যাওয়ার কথা শুনেছেন কি না? উত্তরে তিনি বলেন, হ্যাঁ, শুনেছি। পরে পুলিশ প্রহরায় আদালতের হাজতখানায় নেওয়া হয় তাকে। 


জবি শিক্ষার্থীকে হত্যাচেষ্টা: সোলায়মান সেলিমসহ রিমান্ডে ২
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী অনিককে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর কোতোয়ালি থানার মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিমসহ দুইজনের দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। অন্যজন হলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৩৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর রঞ্জন বিশ্বাস। 

গতকাল সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইসতিয়াকের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।এদিন তাদের আদালতে হাজির করে তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও কোতওয়ালী থানার উপ-পরিদর্শক কে এম আব্দুল হক। আসামিপক্ষে রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মিছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক পার হয়ে মহানগর দায়রা জজ কোর্টের সামনে আসলে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অতর্কিত গুলিতে আহত হন অনিক। অনিককে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় গত ২১ নভেম্বর ভুক্তভোগী নিজে বাদী ২৫৩ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা করেন। 


৩ মন্ত্রীসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৭
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর বিভিন্ন থানার পৃথক মামলার আওয়ামীলীগ সরকারের সাবেক তিন মন্ত্রীসহ সাতজনকে গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। 

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, মেজর জেনারেল (অবঃ) জিয়াউল আহসান,  আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা জামাল ও রোকেয়া জামান এবং যুবলীগ কর্মী তাজুল ইসলাম তাজু। 

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইসতিয়াক মামলার তদন্ত কর্মকর্তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের গ্রেফতার দেখান। এদিন সকাল সোয়া  নয়টায় আসামিদের আদালতে হাজির করে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা। এরপর শুনানি শেষে আদালতে তাদের গ্রেফতার দেখান৷ 

রাজধানীর মিরপুর থানার রাকিবুল হোসেন ও মো. মহিউদ্দিন হত্যার পৃথক দুই মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদার, বাড্ডা থানাধীন আফতাব নগর মেইন গেইট এলাকায় মো. আল আমিন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, কদমতলী থানার মামলায় আনিসুল হক ও জিয়াউল আহসানকে গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত।

এছাড়া মিরপুর থানার মামলায় জামাল মোস্তফা, রোকেয়া জামান, তাজুল ইসলাম তাজুকে গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। 

গতকাল গ্রেপ্তার শুনানি চলাকালে কামাল আহমেদ মজুমদার হাত উঁচিয়ে ক্রন্দনরত অবস্থায় হাতকড়া দেখিয়ে বলেন, এটা কী মুক্তিযুদ্ধের অলঙ্কার। এ জন্যই কী মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। এসময় কান্না করে দেন তিনি। শেখ হাসিনার সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি। 

পরে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, আপনাদের কারণে মুক্তিযুদ্ধ কলঙ্কিত হয়েছে। নিজেদের আর মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিবেন না। এ পরিচয় আপনাদের মানায় না। 

সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি.এম ফারহান ইসতিয়াকের আদালতে তারা এসব কথা বলেন। 

শুনানিকালে কামাল আহমেদ মজুমদার আদালতের অনুমতি নিয়ে  বলেন, 'এভাবে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি, নির্যাতন করা হচ্ছে। এই সরকারের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, দেশে আইনের শাসন থাকলে এমনটা হতো না। মামলা করছে, বাদীর খবর নাই। একেরপর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করছে। পরিবারের সদস্যদেরও নির্যাতন করছে। তারা বাড়িতে থাকতে পারছে না। জায়গা-জমি দখল করে নিচ্ছে। আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, 'কোনো অন্যায়, দুর্নীতি করিনি। অথচ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এর বিচার চাই। আদালতের প্রতি আমাদের সম্মান, শ্রদ্ধা রয়েছে। যারা মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করছি।'

পরে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, 'তিনি একজন ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক নেতা না। রাজস্ব ফাঁকি দিতে রাজনীতিতে নাম লেখান। এলাকায় অবৈধভাবে বিশাল ব্যবসা তৈরি করে নিয়েছেন। আন্দোলনের সময় মিরপুরে জঘন্য হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। ছাত্রদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। মনে হচ্ছে, তিনি কোনো নতুন গ্রহ থেকে এসেছেন। বাদীর খবর নাই এ বিষয়ে তিনি বলেন, 'এখন বাদী আসবে কেন। বিচারের সময় বাদী আসবেন।'

মিথ্যা মামলার বিষয়ে বলেন, 'এমন নিষ্ঠুর, নির্মমভাবে বাচ্চাদের খুন করা হয়েছে আর উনি বলছেন মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। ইসরাইল গাজায় মুসলিমদের ওপর হেলিকপ্টার থেকে গুলি করেছে। এরাও তাই করেছে। পেট্রোল দিয়ে লাশ পুড়িয়ে দিয়েছে। আর উনি বলছেন মিথ্যা মামলা।

পরিবার হয়রানি হচ্ছে কামাল আহমেদ মজুমদারের এমন অভিযোগের বিষয়ে পিপি বলেন, 'অবৈধ অর্থ তো শুধু আপনার নামে রাখেননি। আর ভোগ করছে পরিবারের সদস্যরা। চিন্তা করেন, এমন কাজ করলে পরিণাম তো পরিবারকে ভোগ করতেই হবে। সম্পত্তি লুট করেছেন। সরকারের সম্পদ তো রাখেননি। দখল করে নিয়েছেন।'

বীর মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ে পিপি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, 'যারা মুক্তিযোদ্ধা, আপনাদের কারণে তাদের সম্মানহানি হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে মাটির নিচে মিশিয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ কি একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের এজেন্সি। কেন মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করলেন। আর আজ বলছেন মুক্তিযোদ্ধা। আমি বলছি, আপনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলবেন না। গুম, খুন, আয়নাঘর এগুলো কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিল? মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আপনাদের কারণে স্বাধীনতা বিরোধীরা আজ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলা সাহস পায়। জনগণের খুশির জন্য অথবা জনগণের জন্য কাজ না করলে এমন পরিণাম ভোগ করতে হয়। নিজেদের আর মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিবেন না। এ পরিচয় আপনাদের মানায় না। 

এর জবাবে কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, 'রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলছেন, আমি ব্যবসায়ী। ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি শুরু করেছি। আর গর্বের সাথে বলতে চাই, সরকারের সাথে ব্যবসা নিয়ে কোনো সম্পর্ক নাই। কোনো কারচুপির আশ্রয় নেয়নি। ট্যাক্স দিয়েছি নিয়মিত।'

তিনি বলেন,'মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গর্বিত। বিজ্ঞ আইনজীবী আমার নামে মিথ্যা বলেছে। এলাকায় স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট করেছি। উন্নয়ন করেছি। কোনো লোকের কাছ থেকে এক কাপ চাও খাইনি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছি। বাজার সিন্ডিকেট থেকে শুরু করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছি।'

সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, 'আমি সব সময় আন্দোলনকারীদের পক্ষে বলেছি। শেখ হাসিনাকে বলেছি, দাবি মেনে নেন। বারবার বলেছি। যার কারণে আমার গণভবনে যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। আর চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে চাই, সরকারি জমি দখল করিনি বা কোনো জমি বরাদ্দ নেইনি। এক টাকারও অন্যায় সুবিধা নেইনি।' পরে আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।







সর্বশেষ সংবাদ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
সম্পাদক ও প্রকাশক : কে.এম. বেলায়েত হোসেন
৪-ডি, মেহেরবা প্লাজা, ৩৩ তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত এবং মনিরামপুর প্রিন্টিং প্রেস ৭৬/এ নয়াপল্টন, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা বিভাগ : ৯৫৬৩৭৮৮, পিএবিএক্স-৯৫৫৩৬৮০, ৭১১৫৬৫৭, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন ঃ ৯৫৬৩১৫৭, ০১৭১২-৮৮৪৭৬৫
ই-মেইল : [email protected], [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বার্তা বিভাগ : ৯৫৬৩৭৮৮, পিএবিএক্স-৯৫৫৩৬৮০, ৭১১৫৬৫৭, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন ঃ ৯৫৬৩১৫৭, ০১৭১২-৮৮৪৭৬৫
ই-মেইল : [email protected], [email protected]