ই-পেপার বাংলা কনভার্টার শনিবার ● ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
ই-পেপার শনিবার ● ২৬ এপ্রিল ২০২৫
Select Year: 
ব্রেকিং নিউজ:




বিশ্বের নজর এখন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন
রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৪৯ পিএম  (ভিজিটর : ৫২৩)
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে সারা বিশ্ব। জল্পনা-কল্পনা চলছে কে হচ্ছেন পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। পরবর্তী প্রেসিডেন্টের ওপর ভিত্তি করে নিজেদের নীতি পরিবর্তন-পরিমার্জন করবে আঞ্চলিক শক্তিগুলো। তাই আগে থেকেই চলছে নানা ধরনের জরিপ। সেসব স্বীকৃত পন্থা ছাড়িয়ে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগেই এক জ্যোতিষী বলে দিয়েছেন কে হচ্ছেন পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট। দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জ্যোতিষী অ্যামি ট্রিপ ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন-নির্বাচনে জিতে পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা হতে চলেছেন। এর আগেও অ্যামি ট্রিপের ভবিষ্যদ্বাণী ছিল, জো বাইডেনের পরিণতির পর কমলা হ্যারিস প্রার্থী হবেন। সেটিও এখন বাস্তব। বাইডেন ও প্রভাবশালী ডেমোক্র্যাট নেতাদের সমর্থন পাওয়ার পর নির্বাচনী প্রচার শুরু করেছেন। এমনকি ইতোমধ্যে ফরমে স্বাক্ষরের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য এ নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এ তথ্য দিয়েছেন। সম্প্রতি কমলা আর ট্রাম্পের মধ্যে বিতর্ক হলো। ট্রাম্পের বিতর্ক উপস্থিত দর্শকদের কাছে নিশ্চিতভাবে প্রমাণ করতে পারেনি যে তিনি উচ্চ পদের জন্য অনুপযুক্ত। আড়াই মাস আগে বাইডেন এমন এক বিতর্কে ভজকট বাধিয়ে ফেলেছিলেন; কিন্তু এমন হলেও ট্রাম্পের জন্য সমস্যা নয়। ভজকট পাকানো বরং ট্রাম্পের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ায়। এমনকি সবাই তাঁর এলোমেলো চিন্তাকেও স্বাভাবিক বলে ধরে নেয়। আশ্চর্য লেগেছে যে এমন বুদ্ধিমান মানুষও তাহলে আছেন, যাঁরা কমলার এই উন্মাদ প্রতিপক্ষের পক্ষে ওকালতি করতে পারেন। এসব কমলা হ্যারিসের স্নায়ুর কথা।

এ ধরনের অস্বাভাবিক পরিবেশে তিনি কীভাবে নিজেকে শান্ত রাখলেন! বিতর্কের শুরুর মুহূর্তগুলোতে ভাইস প্রেসিডেন্টকে সত্যিই নার্ভাস মনে হয়েছিল; কিন্তু তিনি নিজেকে সামলে নিলেন। আর প্রায় ১৫ মিনিট পরে ঘটনা ঘটতে লাগল। ট্রাম্প চোয়াল শক্ত করে, চোখ পাকিয়ে নিজেকে আর লুকিয়ে রাখতে পারলেন না। পারার কথাও নয়। তিনি কিনা হেরে যাচ্ছেন একজন নারীর কাছে? পরের দিন আমেরিকান ডানপন্থী সংবাদমাধ্যম তার পাঠকদের জানাল যে বিতর্কে ট্রাম্প মোটামুটি ভালো করেছেন। তবে সঙ্গে ছিল অনেক অজুহাত। ট্রাম্পের দুর্বলতার এই খুব মৃদু স্বীকারোক্তিও কিন্তু এই সংবাদমাধ্যমের জন্য অস্বাভাবিক। ট্রাম্পপন্থী নিউইয়র্ক পোস্ট স্বীকার করেছে যে ট্রাম্প বিচলিত হয়েছিলেন। তবে সেই সঙ্গে তারা এবিসি নিউজের বিতর্ক সঞ্চালকের অন্যায় আচরণ নিয়ে একগাদা অভিযোগও করতে ভোলেনি। ট্রাম্প যখন নির্বিকারভাবে বলছেন যে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসীরা লোকজনের পোষা প্রাণী ধরে খেয়ে ফেলছে অথবা ডেমোক্র্যাটরা শিশু হত্যা বৈধ করছেন, তখন এবিসির বিতর্ক সঞ্চালক ট্রাম্পের এসব নির্জলা মিথ্যা কথা থামিয়ে দিয়েছিলেন। এই একটা ভুল কাজ আসলেও এবিসির বিতর্ক সঞ্চালক করেছেন। তবে এটা ঠিক যে বিতর্কের সময় মনে হচ্ছিল, ট্রাম্প যেন ডানপন্থী পত্রিকা ন্যাশনাল এনকোয়ারার থেকে লেখা মুখস্থ করে এসেছেন। ফক্স নিউজ-এ বিতর্ক-পরবর্তী পণ্ডিতি ছিল বেশি। খুব ব্যথিত মনেই তারা লিখেছে, কমলা বেশ ভালো করেছেন। এদিকে শন হ্যানিটি কায়দা করে বললেন, ‘আসলে যিনি হেরেছেন’ তিনি হচ্ছেন এবিসি নিউজ। জেস ওয়াট্টার লিখলেন, যাঁরা বিতর্কে দেখেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই ভাবছেন না যে দুজনের একজনও জেতার যোগ্য। তবে বলতে ভোলেননি যে, স্মরণযোগ্য যা কিছু, তার সব বলেছেন ট্রাম্প।কথা অবশ্য ঠিক। আশ্চর্য উদ্ভট কথা বলতে ট্রাম্পের জুড়ি নেই। 

এরপর ট্রাম্প স্বয়ং হাজির হলেন প্রচারমাধ্যমে।অভিযোগ করলেন যে বিতর্কে কারচুপি করা হয়েছে। যেকোনো প্রতিযোগিতায় হারলেই ট্রাম্প অবশ্য এ কথা বলেন। সুপ্রজননবিদ্যার ভক্ত, পৃথিবীর অন্যতম ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক স্বীকার করেছেন যে ট্রাম্পের জন্য দিনটা ভালো ছিল না আর কমলা প্রত্যাশা ছাড়িয়ে গেছেন। একটু ঢিলেঢালাভাবে হলেও অন্য ট্রাম্প ভক্তদের চেয়ে ভালোভাবে মাস্ক সত্যটা অন্তত স্বীকার করেছেন। এরপর অবশ্য বলতে ভোলেননি যে, কমলা হ্যারিস জিতে গেলে আমাদের আর কখনো মঙ্গল গ্রহে যাওয়া হবে না। যদি ধরে নিই যে মাস্ক নিজেই মঙ্গলে যাত্রা করতে চাইছেন, আসলেও কমলার বিজয়ে তাহলে একটি ক্ষতি হয়ে যাবে। এরই মধ্যে ডানপন্থী ব্রিটিশ প্রচারমাধ্যমে ট্রাম্পের ব্যর্থতার সাফাই শুরু হয়ে গেছে। বিতর্কের পর ডেইলি টেলিগ্রাফ বলছে যে, কমলা নিজের প্ল্যাটফর্ম নিয়ে এত কম বলেছেন যে তাঁকে জয়ের মালা দেওয়া কঠিন। আসলেও কি তাই? ভাবুন দুজনের কথা। একজন নারী যিনি নভেম্বরে নির্বাচনে হেরে গেলে পরাজয় মেনে নিতে আপত্তি করবেন না, তা মোটামুটি নিশ্চিত। আরেক দিকে যিনি আছেন, তিনি হেরে গেলে চিৎকার-চেঁচামেচি থেকে লোক খ্যাপানো কোনো কিছুই বাকি রাখেন না। তবু কিনা ডেইলি মেইল বলছে, ‘দুজনেরই সমান করুণ অবস্থা!’ এর প্রমাণ সরুপ যা লেখা হচ্ছে,এই দুইয়ের মধ্যে এত ফারাক কেন? কারণ, আসল সত্য হচ্ছে বিতর্কের সময় ট্রাম্পকে পাগলের মতো দেখাচ্ছিল। রেগে গেলে তাঁর কাঁধ ঝুলে পড়ে, শরীর মোচড় দেয় আর এরপর পরিচিত সব বাক্য বের হয়ে আসতে থাকে মুখ থেকে। ট্রাম্প বলেছিলেন যে বাইডেন কমলাকে ‘ঘৃণা করেন, সহ্য করতে পারেন না’। তবে মানুষের কাছে ট্রাম্পের সবচেয়ে পাগলাটে কথা মনে হয়েছে। কমলা বরাবর শান্ত ছিলেন। তাঁর হাসি সবার মনোযোগ কেড়েছে। নিউইয়র্ক পোস্ট অবশ্য সেই বাতিল করে দেওয়ার হাসি ভালোভাবে নেয়নি। কারণ বোধ হয় এই যে সেই হাসি ট্রাম্পকে আরও অসংলগ্ন করে দিয়েছিল।

বিতর্কের সেরা মুহূর্তটি ছিল যখন কমলাও ক্রুদ্ধ হয়ে উঠেছিলেন। অনেকের অভিযোগ, বিতর্কে তিনি আগে থেকে ঠিক করা কথার বাইরে যাননি। তবে গর্ভপাতের বিষয়ে তর্কের সময় মনে হয়েছিল, তিনি সেখান থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। রাশিয়ার সম্প্রসারণবাদী নীতি নিয়েও এমন মনে হয়েছে, যখন তিনি ট্রাম্পকে বললেন, ‘গণতন্ত্রের চেয়ে তাহলে আপনি শক্তিশালী নেতা বেশি পছন্দ করেন।’এরপর কমলার ভাষার ধরন বদলে গেছে। সে পরিবর্তন সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের বদলে রিপাবলিকানদের সঙ্গে বেশি খাপ খায়। নারী শরীর নিয়ে ট্রাম্প সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন বলে তিনি বলেন যে ‘এ তো অনৈতিক।’ এই সময়টা ছিল নাটকীয়। আর কথাটা সব জ্ঞানী-গুণী আমেরিকান আর ট্রাম্প সমর্থক তাঁদের ব্রিটিশ মিত্রদের জন্যও প্রযোজ্য। এসব কথাগুলো বিবেচনায় নিলে দেখা যায়,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা নিয়ে উত্থাপিত প্রশ্নগুলি ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে একটি প্রধান ইস্যু, এমনকি প্রেসিডেন্ট বাইডেনও ‘‌‌মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’‌ (এমএজিএ) এবং ৬ জানুয়ারির ক্যাপিটল হিল দাঙ্গার দীর্ঘস্থায়ী ছায়ার বিরুদ্ধে সতর্ক করছেন। নির্বাচনী জালিয়াতি এবং চুরি করা নির্বাচন, ৬ জানুয়ারির বিদ্রোহ, এবং টিকাপন্থীদের বিরোধিতা ট্রাম্পের প্রচারে প্রাধান্য পেয়েছে। রিপাবলিকানরা একই ধরনের বিষয়ে বাইডেনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। এই ইস্যুতে বিভাজনটিকে অতিপক্ষাবলম্বন হিসাবে বিবেচনা করা হয়,‌ যা শেষবার ২০১৬ এবং ২০২০ সালের নির্বাচনে দেখা গিয়েছে। মার্কিন রাজনৈতিক ধাঁধায় শহুরে বিশৃঙ্খলার সমস্যাটি যুক্ত হয়েছে, এবং জাতিগত হত্যা, দ্রুত শহরগুলির অপরাধের অভয়ারণ্য হয়ে ওঠা ও গ্যাং ভায়োলেন্স নিয়ে ভোটারদের মধ্যে তীব্র বিভাজন রয়েছে।

বাইডেন জাতির আত্মার জন্য যুদ্ধে তাঁর প্রচারাভিযানকে কেন্দ্রীভূত করেছেন। গাজায় ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের পটভূমিতে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার বনাম অল লাইভস ম্যাটারের মতো বিপরীতমুখী প্রচারণা, এবং গণ-পরিসর ও বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে ইহুদি-বিদ্বেষের উত্থান মার্কিন সমাজকে ছিঁড়ে ফেলছে।ক্রমবর্ধমানভাবে এই সমস্যাগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নিজেদের স্থান তৈরি করেছে এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন, একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বিত করার কারণে ২০২৪ সালে বাইডেন যুব ভোটহারানোর ঝুঁকি নিয়েছেন।ডেমোক্র্যাটিক পার্টি প্রগতিশীল গার্হস্থ্য বিষয়গুলির উপর জোর দিচ্ছে, বিশেষ করে গর্ভপাতের মতো বিষয়গুলিতে। ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের সময় গর্ভপাতের অধিকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে একটি কেন্দ্রীয় বিন্দু হয়ে উঠেছিল। বিষয়টি ওহিওতে স্পষ্ট ছিল, যেখানে ভোটাররা গর্ভপাত ও প্রজনন অধিকার নিশ্চিত করার জন্য একটি সাংবিধানিক সংশোধনী অনুমোদন করেছেন;‌ এছাড়া জর্জিয়া ও পেনসিলভানিয়ার নির্বাচনেও বিষয়টি কেন্দ্রীয় প্রশ্ন ছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসীদের আগমন একটি চাপের বিষয়, এবং দক্ষিণ সীমান্তে ব্যাপক ঢেউয়ের ফলে রেকর্ড সংখ্যক আশ্রয়প্রার্থী এসেছেন। অভিবাসন রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে একটি নির্ণায়ক ইস্যু হয়ে ফিরে এসেছে, এবং তা বর্তমানে ইউক্রেন সহায়তা বিল টেনে আনার প্রধান কারণ। বাইডেন তাঁর প্রেসিডেন্সির শুরুতে ট্রাম্পের অভিবাসন নীতিগুলিকে উল্টে দিয়েছিলেন, যা একটি নরম দৃষ্টিভঙ্গি হিসাবে বিবেচিত হয়েছিল এবং অভিবাসনে একটি বিশাল বৃদ্ধি দেখেছিল। বাইডেন প্রশাসন প্রাচীরের কিছু অংশ নির্মাণ এবং সীমান্ত এজেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিলেও পরিস্থিতি অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলি বিদেশনীতির সঙ্গে জটিলভাবে জড়িত,এবং চিন একটি বিশিষ্ট উদ্বেগ।

এই উদ্বেগ শুধু নীতিগত অভিজাতদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, মার্কিন জনসাধারণের মধ্যেও স্থানান্তরিত হয়েছে:‌ তাঁদের উল্লেখযোগ্য ৫৯ শতাংশ চিনকে নেতিবাচকভাবে দেখেন, এবং ক্রমবর্ধমান সামরিক ও অর্থনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে এটিকে হয় শত্রু অথবা বন্ধু নয় এমন দেশ হিসাবে বিবেচনা করেন। চিনা হুমকি মোকাবিলা করা একটি প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা উভয় পক্ষকে আরও কট্টরপন্থী পদ্ধতির পক্ষে ওকালতি করতে প্ররোচিত করেছে। এই বিষয়গুলি ছাড়াও মার্কিন কংগ্রেসের রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ আসন্ন নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বিষয় হবে। হাউসের পাশাপাশি সেনেটেও আসন খালি হচ্ছে। সাম্প্রতিক ইতিহাসে বেশিরভাগ প্রেসিডেন্সি বিভক্ত কংগ্রেসের সঙ্গে লড়াই করেছে। নির্বাচনের জন্য ৩৩টি সেনেটআসন রয়েছে যেখানে এখন ১০জন রিপাবলিকান ২০ জন ডেমোক্র্যাট এবং ৩ জন নির্দল। হাউজ অফ রিপ্রেজেনটেটিভের ১১৯তম কংগ্রেসের জন্য দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সমস্ত ৪৩৫টি আসনে ভোট হবে৷ হাউজে বর্তমানে রিপাবলিকানদের গরিষ্ঠতা রয়েছে এবং সেনেটে ডেমোক্র্যাটরা সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। কমলা হ্যারিস ও ট্রাম্প উভয়েই একটি বিভক্ত হাউজ এড়াতে যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন। মনে হচ্ছে ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ইস্যুকেন্দ্রিক প্রচারণার উপর হতে চলেছে, কারণ দুই পক্ষেই ব্যক্তিত্বদের প্রভাব সীমিত। তাই এখনই নিশ্চিত করে বলা কঠিন কে হচ্ছেন পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক 







সর্বশেষ সংবাদ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
সম্পাদক ও প্রকাশক : কে.এম. বেলায়েত হোসেন
৪-ডি, মেহেরবা প্লাজা, ৩৩ তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত এবং মনিরামপুর প্রিন্টিং প্রেস ৭৬/এ নয়াপল্টন, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
বার্তা বিভাগ : ৯৫৬৩৭৮৮, পিএবিএক্স-৯৫৫৩৬৮০, ৭১১৫৬৫৭, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন ঃ ৯৫৬৩১৫৭, ০১৭১২-৮৮৪৭৬৫
ই-মেইল : [email protected], [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বার্তা বিভাগ : ৯৫৬৩৭৮৮, পিএবিএক্স-৯৫৫৩৬৮০, ৭১১৫৬৫৭, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন ঃ ৯৫৬৩১৫৭, ০১৭১২-৮৮৪৭৬৫
ই-মেইল : [email protected], [email protected]